চিন্তা-চেতনা, আবেগ-অনুভূতির পারস্পারিক আদান-প্রদানই যোগাযোগ। আমরা সাধারণত বলে, লিখে কিংবা ইশারা-ইঙ্গিতে যোগাযোগ করি। আর যোগাযোগের মাধ্যমে নিজের চিন্তা-চেতনা, আবেগ-অনুভূতি অপরকে সফলভাবে বুঝানো এবং অন্যেরটাও সঠিকভাবে বুঝতে পারার নাম যোগাযোগ দক্ষতা বা Communication Skill।
ব্যক্তিজীবন কিংবা কর্মজীবন, আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই যোগাযোগ দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের মাঝে নিজের গ্রহণযোগ্যতা তৈরিতে কিংবা উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের প্রয়োজন যোগাযোগ দক্ষতা।
শ্রেণীকক্ষে আমাদের প্রিয় শিক্ষক তিনিই হন, যিনি তাঁর কথা, বাচনভঙ্গি, উপস্থাপনার মাধ্যমে যেকোন বিষয় খুব সহজেই আমাদের বুঝাতে পারেন। আবার আমাদের চেহারা দেখে তিনিও বুঝে নেন যে আমরা বিষয়টি বুঝতে পেরেছি কি না! তারপর প্রয়োজনে অন্যভাবে বিষয়টি বুঝাতে চেষ্টা করেন।
ফলপ্রসূ বা কার্যকারীভাবে অন্যকে বুঝানো এবং নিজে বুঝার এই গুণটিই যোগাযোগ দক্ষতা।
প্রেক্ষাপট – Context
গত শতাব্দীর ৫০-র দশকে ‘যোগাযোগ’ বিষয়টি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা পায়, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজে স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে শিক্ষাকার্যক্রম শুরু হয়, গবেষণাকেন্দ্র স্থাপিত হয়। তারই প্রেক্ষিতে যোগাযোগ এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলী নিয়ে তাত্ত্বিক ও গবেষণাভিত্তিক গ্রন্থ প্রকাশিত হতে থাকে।
১৯৫২ সালে যোগাযোগ বিষয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় জনসংযোগ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের উইস্কন্সিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্কট এম কাটলিপ এবং অ্যালেন এইচ সেন্টার Effective Public Relations শিরোনামে একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। এটিই জনসংযোগ বিষয়ে প্রকাশিত সর্বপ্রথম পাঠ্যপুস্তক।
এই বইয়ে জনসংযোগের বিভিন্ন তত্ত্ব ও নীতি সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা দেয়া হয়েছে। ‘যোগাযোগের ৭ সি’ (7 Cs of Communication), লেখকদ্বয়ের ভাষ্যে “Venerable Seven Cs of Public Relations Communication” তত্ত্বও এই গ্রন্থে উপস্থাপিত হয়।
যোগাযোগের ‘সেভেন সি’ – 7 Cs of Communication
বার্তার আদান-প্রদানই যোগাযোগ নয়, বরং যথাযথভাবে বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যমে মিথষ্ক্রিয়া তথা পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সম্পর্ক সৃষ্টিই যোগাযোগ, ফলপ্রসূ বা কার্যকারী যোগাযোগ। তাই যোগাযোগকে ফলপ্রসূ বা কার্যকারী করতে প্রেরক, বার্তা ও প্রাপকের কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা আবশ্যিক।
অধ্যাপক স্কট এম কাটলিপ এবং অ্যালেন এইচ সেন্টার ‘Effective Public Relations’ গ্রন্থের ‘IMPLEMENTING THE STRATEGY’ অধ্যায়ে এমনি সাতটি বৈশিষ্ট্য বা গুণাবলির কথা উল্লেখ করেছেন, যা ‘যোগাযোগের ৭ সি’ (7 Cs of Communication) নামে পরিচিত।1গ্রন্থ: Effective Public Relations; লেখক: Scott M. Cutlip, Allen H. Center, Glen M. Broom, সংস্করণ: ৯ম, পৃষ্ঠা: ৩৫৭; যোগাযোগের পাশাপাশি সাংবাদিকতা, ব্যবসায়-বাণিজ্য, বিক্রয়-প্রচারণা, ব্যবস্থাপনা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রেই বর্তমানে এই তত্ত্বের ব্যাপক প্রয়োগ ঘটছে।
‘7 Cs’ দ্বারা সি দিয়ে শুরু এমন সাতটি ইংরেজি শব্দ বা শব্দগুচ্ছ বুঝানো হয়েছে। এগুলো হচ্ছে –
- Credibility – বিশ্বাসযোগ্যতা
- Context – প্রাসঙ্গিকতা
- Content – বিষয়বস্তু
- Clarity – স্পষ্টতা
- Continuity & Consistency – ধারাবাহিকতা এবং সামঞ্জস্য
- Channels – মাধ্যম
- Capability of the audience – গ্রাহকের সক্ষমতা
১. বিশ্বাসযোগ্যতা – Credibility
যোগাযোগের শুরুটা হয় একটি বিশ্বাসযোগ্য পরিবেশে। আপনি যার সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছেন, তার কাছে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বা গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে। আচার-আচরণ, চাল-চলন, দক্ষতা-উপস্থাপনার মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে আপনাকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে হবে।
বিশিষ্ট কৃষি সাংবাদিক শাইখ সিরাজ এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, কৃষকদের কাছে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করতে তিনি তাঁর কথার ধরণ পরিবর্তন করেছেন, চেষ্টা করেন এমন ভাষায় কথা বলতে, যাতে প্রান্তিক কৃষকদের সাথে সহজেই তিনি মিশতে পারেন। তাদের আপন হতে নিজের পোশাকেও তিনি পরিবর্তন এনেছেন।
অর্থাৎ, প্রেরকের নিজেকে উপস্থাপনের ধরণ ও বার্তা প্রেরণের কৌশল এমন হবে, যাতে প্রেরকের আন্তরিকতা প্রতিফলিত হয় এবং সহজেই গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে পারেন। ভদ্র, মার্জিত এবং আকর্ষণীয় ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহককে প্রভাবিত করতে হবে, যেন তিনি স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগাযোগে অংশগ্রহণ করেন।
২. প্রাসঙ্গিকতা – Context
যোগাযোগের অন্যতম পূর্বশর্ত প্রাসঙ্গিকতা। বার্তাটি গ্রাহকের পারিপার্শ্বিকতার সাথে প্রাসঙ্গিক না হলে কখনোই কার্যকারী যোগাযোগ হবে না।
মফস্বলের এক প্রান্তিক কৃষকের সাথে যদি আপনি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রসঙ্গে কথা বলতে যান, তাতে তিনি হয়তো বিরক্তই হবেন, আপনার কথাও শুনতে চাইবেন না। কিন্তু প্রযুক্তির মাধ্যমে কিভাবে স্বল্প খরচে অধিক ফলন করা যায়, এবিষয়ে আলোচনা করলে তিনি বেশ আগ্রহ নিয়েই আপনার সাথে কথা বলবেন।
কারণ একজন প্রান্তিক কৃষকের স্বপ্নই ফলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়া; আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে তাঁর হয়তো কোন ধারনাই নেই, তাঁর পরিমণ্ডলে এটি কোন প্রাসঙ্গিক বিষয়ও নয়।
তাই ফলপ্রসূ যোগাযোগের জন্য একটি সহায়ক সামাজিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে গ্রাহকের কাছে বার্তাটি প্রাসঙ্গিক হয় এবং স্বাচ্ছন্দ্যে যোগাযোগে অংশগ্রহণ করতে পারে।
৩. বিষয়বস্তু – Content
যোগাযোগকে ফলপ্রসূ করতে প্রাসঙ্গিকতার পাশাপাশি নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুও থাকতে হবে। সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তু ছাড়া উদ্দেশ্যহীনভাবে বার্তা প্রেরণ করে কখনোই সার্থক যোগাযোগ সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের একজন কৃষকের সাথে আপনি লাল চন্দন যা কেবল ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের নির্দিষ্ট একটি অঞ্চলে হয় কিংবা বিভিন্ন বিরল উদ্ভিদ নিয়ে আলোচনা করেন, তাহলে যোগাযোগ ফলপ্রসূ হবে না। আবহাওয়াগত কারণে এসব গাছ বা উদ্ভিদ এখানে চাষাবাদ করা অসম্ভব।
সেই কৃষকের সাথে আপনার আলোচনার বিষয়বস্তু এমন কোন উদ্ভিদ সম্পর্কে হওয়া উচিত, যা এদেশে চাষাবাদ করা সম্ভব। আবার একজন কৃষিবিদের সঙ্গে আপনি এসব বিরল উদ্ভিদ নিয়েই চমৎকার আলোচনা উপভোগ করতে পারেন।
ফলপ্রসূ যোগাযোগের জন্য আপনাকে বার্তার বিষয়বস্তু অনুযায়ী সঠিক গ্রাহক খুঁজে নিতে হবে কিংবা গ্রাহকের আগ্রহ-দক্ষতা অনুসারে আপনাকে বার্তার যথাযথ বিষয়বস্তু নির্ধারণ করতে হবে।
৪. স্পষ্টতা – Clarity
বার্তার স্পষ্টতাও জরুরি একটি বিষয়। অস্পষ্ট বা অপরিপূর্ণ বার্তা প্রেরণ করলে গ্রাহক দ্বিধান্বিত হতে পারেন। যোগাযোগকে সার্থক করতে বার্তাটি সুস্পষ্ট বা পরিপূর্ণ হতে হবে, যাতে আপনি যা বুঝাতে চেয়েছেন, গ্রাহকের কাছে তা সহজেই বোধগম্য হয়।
ফলন বৃদ্ধির জন্য একজন কৃষককে যদি আপনি সার ব্যবহারের পরামর্শ দেন, আপনার উচিত সুনির্দিষ্টভাবে জৈব সার বা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন সারের নাম স্পষ্টভাবে বলা। অন্যথায় অজ্ঞতাবশত কৃষক অধিক পরিণামে রাসায়নিক সার ব্যবহার করলে সেই ফসল খেয়ে অসংখ্য পশুপাখি মারা যাবে, অনেক মানুষও অসুস্থ হবে।
তাই সরল ভাষায় সুস্পষ্ট অর্থবাচক শব্দ দিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। এমন কোন শব্দ ব্যবহার করা যাবে না যা গ্রাহক ভিন্ন অর্থে নিতে পারে। অস্পষ্ট বা অসমাপ্ত বাক্যও ফলপ্রসূ যোগাযোগে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।
৫. ধারাবাহিকতা এবং সামঞ্জস্য – Continuity & Consistency
যোগাযোগ একটি অন্তহীন প্রক্রিয়া। বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যমে প্রেরক ও গ্রাহকের মাঝে এই প্রক্রিয়া চলতেই থাকে। তাই যোগাযোগকে কার্যকারী করতে ধারাবাহিকতা এবং সামঞ্জস্য বজায় হতে হবে।
একজন প্রান্তিক কৃষককে কৃষি পণ্যের ব্যবসার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রশিক্ষণ দেয়ার ক্ষেত্রে তাঁকে ক্রমান্বয়ে চাষাবাদ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং সবশেষে বিক্রয়ের ধারনা দিতে হবে। কিন্তু চাষাবাদের পরেই বিক্রয়ের ধারনা দেয়া হলে যোগাযোগের ধারাবাহিকতা হারাবে, যথাযথ প্রক্রিয়াজাতকরণের অভাবে কৃষকও ব্যবসায় সফল হতে পারবে না।
আবার প্রক্রিয়াজাতকরণের ধারনা দিতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি বানানোর প্রসঙ্গে চলে গেলে সামঞ্জস্য রক্ষা হবে না। কারণ তাঁর পক্ষে সেসব যন্ত্রপাতি বানানো সম্ভব নয়। ফলে ধারাবাকিতা ও সামঞ্জস্যের অভাবে যোগাযোগ কার্যকারী হবে না।
সাজিয়ে গুছিয়ে বার্তা প্রেরণ করা ফলপ্রসূ যোগাযোগের অন্যতম শর্ত। ছন্নছাড়াভাবে কিছু বার্তা দিয়ে কখনোই সার্থক যোগাযোগ সম্ভব নয়।
৬. মাধ্যম – Channels
যোগাযোগকে কার্যকারী করার জন্য পরিচিত মাধ্যমগুলোতে যোগাযোগ করাই শ্রেয়। অর্থাৎ গ্রাহক যোগাযোগের যে মাধ্যমে ইতোমধ্যে অভ্যস্ত, সেই মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হবে।
একজন কৃষকের সাথে জুম-মিটের মত ভার্চুয়াল মিটিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফলপ্রসূ যোগাযোগ প্রায় অসম্ভব। অভ্যস্ত নন বলে তিনি এসব মাধ্যমে যোগাযোগ করতে স্বস্তিবোধ করবেন না, আর মফস্বলের নেটওয়ার্কগত কারণে হয়তো আপনার কথা তিনি এবং তাঁর কথা আপনি বুঝবেন না।
কিন্তু আপনি যদি স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে তাঁর সাথে কথা বলেন, তাহলে সহজেই পরস্পরের কথা বুঝতে পারবেন, একটি অংশগ্রহণমূলক যোগাযোগ গড়ে উঠবে। একজন অন্ধ ব্যক্তির সাথে আপনাকে কথা বা ব্রেইল পদ্ধতিতে লেখার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হবে, সাধারণ পদ্ধতিতে লিখিত কিছুর মাধ্যমে আপনি কখনোই তাঁর সাথে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করতে পারবেন না।
এজন্য পরিচিত এবং প্রতিষ্ঠিত মাধ্যমগুলোতেই সবসময় যোগাযোগ করা উচিত। অপরিচিত মাধ্যমে যোগাযোগ একদিকে যেমন কঠিন ও সময়সাপেক্ষ, অন্যদিকে যোগাযোগ অংশগ্রহণ ও কার্যকারিতা হারায়।
৭. দর্শক-শ্রোতার সক্ষমতা – Capability of the Audience
দর্শক-শ্রোতা তথা গ্রাহকের সক্ষমতা ফলপ্রসূ যোগাযোগের অন্যতম নির্ধারক। গ্রাহকের সক্ষমতা বিবেচনা করে বার্তাটি এমনভাবে পাঠাতে হবে, যাতে গ্রাহক সহজেই বুঝতে সক্ষম হয়।
আপনি যদি বাংলাভাষী একজন কৃষককের সাথে ইংরেজিতে কথা বলেন কিংবা তত্ত্ব-সূত্র দিয়ে দুর্বোধ্য করে বাংলায়ও বলেন, তিনি তা বুঝবেন না। এমনকি খুব আনুষ্ঠানিক বা বইয়ের ভাষায় বললেও তিনি বুঝতে অপারগ হতে পারেন। তাঁর সাথে আপনার উচিত কিছুটা আঞ্চলিকতা মিশিয়ে চলিত ভাষায় কথা বলা।
আবার একজন বৃদ্ধ ব্যক্তি, যিনি বয়সের কারণে স্পষ্ট শুনতে পান না, তাঁর সাথে স্বাভাবিক বা নিচু স্বরে কথা বললে তিনি বুঝবেন না। তাঁর সাথে যোগাযোগকে ফলপ্রসূ করতে আপনাকে কিছুটা উচ্চস্বরে কথা বলতে হবে।
অর্থাৎ বার্তা প্রেরণ বা যোগাযোগের পূর্বেই আপনাকে গ্রাহকের বয়স, অবস্থান, অভিজ্ঞতা, পারিপার্শ্বিকতা ইত্যাদি বিবেচনায় তার সক্ষমতা যাচাই করে তার উপযোগী করে বার্তাটি প্রেরণ করতে হবে।
যোগাযোগ একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। আমরা জাগ্রত থাকাকালীন সময়ের প্রায় ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কেবল যোগাযোগেই অতিবাহিত করি।2 প্রবন্ধ: Measurement of Time Spent Communicating; লেখক: E. T. Klemmer, F. W. Snyder; প্রকাশক: Journal of Communication; তাই, “ফলপ্রসূ যোগাযোগের দক্ষতা আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”3 উদ্ধৃতি: “Nothing in life is more important than the ability to communicate effectively”; লেখক: Gerald R. Ford (যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট); যোগাযোগের সেভেন সি তত্ত্ব অনুসরণ করে আমরা সহজেই ফলপ্রসূ যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করতে পারি।
তথ্যসূত্র - References
- 1গ্রন্থ: Effective Public Relations; লেখক: Scott M. Cutlip, Allen H. Center, Glen M. Broom, সংস্করণ: ৯ম, পৃষ্ঠা: ৩৫৭;
- 2প্রবন্ধ: Measurement of Time Spent Communicating; লেখক: E. T. Klemmer, F. W. Snyder; প্রকাশক: Journal of Communication;
- 3উদ্ধৃতি: “Nothing in life is more important than the ability to communicate effectively”; লেখক: Gerald R. Ford (যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট);